Tuesday, November 21, 2017
Thursday, March 16, 2017
লম্পটদের যৌন নির্যাতন থেকে বাঁচতে মেয়েদের হোলি খেলা নিষিদ্ধ করলো দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয় !

লম্পটদের যৌন নির্যাতন থেকে বাঁচতে মেয়েদের হোলি খেলা নিষিদ্ধ করলো দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয় !
দিল্লি, ১২ মার্চ : “খেলব হোলি, রং দেব না, তাই কখনও হয় ?” সত্যিই তো। রং খেলার দিন ঘরের ভিতর চুপচাপ বসে থাকতে, কার ভালো লাগে। সকলের মন মেতে ওঠে একমুঠো ফাগের রঙে। মুহূর্তে রঙিন হয়ে ওঠে চেনা আশপাশ। কিন্তু, এ আবার কেমন সিদ্ধান্ত ! দোলের দিন কার্যত জোর করে ঘরের ভিতর বন্দি থাকার নির্দেশ দেওয়া হল দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের হস্টেলের ছাত্রীদের। বলা হল, “হোলিতে তোমরা কেউ ঘরের বাইরে বেরোবে না।”
ইন্টারন্যাশনাল স্টুডেন্ট হাউজ় ফর উইমেনের পক্ষ থেকে একটি নোটিস জারি করে বলা হয়েছে, আজ রাত ৯টা থেকে কাল সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত হস্টেলের ভিতরে কাউকে ঢুকতে দেওয়া হবে না। হস্টেলের বাইরেও কাউকে বেরোতে দেওয়া হবে না। এমনকী, আজ নির্ধারিত সময়ের পরে যদি কোনও ছাত্রী হস্টেলে ঢুকতে চান, তাহলে তাঁকেও অনুমতি দেওয়া হবে না। তবে যদি কেউ একান্ত হোলি খেলতে চান, তাহলে তাঁকে হস্টেল এলাকার মধ্যে যে আবাসন রয়েছে, তার বাইরে গিয়ে খেলতে হবে।”
একই নোটিস জারি করেছে মেঘদূত হস্টেলও। হস্টেলের বোর্ডারদের স্পষ্ট জানিয়ে দেওয়া হয়েছে, আগামীকাল সকাল ৬টা থেকে বিকেল সাড়ে পাঁচটা পর্যন্ত হস্টেলের দরজা বন্ধ থাকবে। পাশাপাশি যে কোনও নেশাজাত দ্রব্য থেকে ছাত্রীদের বিরত থাকতে বলা হয়েছে। তবে হস্টেলের পক্ষ থেকে সাফ জানিয়ে দেওয়া হয়েছে ছাত্রীদের নিরাপত্তার কথা ভেবে এই সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছে। অন্যদিকে, এই নজিরবিহীন সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে প্রতিবাদের ঝড়ও উঠতে শুরু করেছে।
একদল ছাত্রীদের মতে, হোলি খেলার সময় ছাত্রীরা বিভিন্ন জায়গায় যৌন নির্যাতন এবং হেনস্থার স্বীকার হয়। তার বিরুদ্ধে কোনও পদক্ষেপ গ্রহণ না করে সেই মেয়েদেরই আবার ঘরবন্দি করে রাখা হল। এমন চলতে থাকলে সমাজের দৃষ্টিভঙ্গি বদলাবে না।
Labels:
News Update
দাউদকান্দিতে ১৬টি কোরআন শরীফে মল ত্যাগ করেছে মালাউনরা, এলাকায় চরম উত্তেজনা

দাউদকান্দিতে ১৬টি কোরআন শরীফে মল ত্যাগ করেছে মালাউনরা, এলাকায় চরম উত্তেজনা
দাউদকান্দি প্রতিনিধি ● দাউদকান্দির ভাগলপুর গ্রামের একটি মক্তবে ১৬টি পবিত্র কোরআন শরীফ অবমাননা করার অভিযোগ পাওয়া গেছে। এঘটনায় জেলা পুলিশ সুপারসহ জেলা পুলিশের উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে ক্ষুব্দ ও উত্তেজিত এলাকাবাসীকে শান্ত থাকার আহবান জানান।
স্থানীয় বিভিন্ন সুত্রে জানা যায়, জেলার দাউদকান্দি উপজেলার সুন্দলপুর ইউনিয়নের ভাগলপুর গ্রামের বীর মুক্তিযোদ্ধা বর্তমান ডেপুটি এটর্নি জেনারেল শফিউল বশর ভান্ডারী ২০১১ সালের ৫ জানুয়ারী নিজ অর্থায়নে ভাগলপুর ফকির আব্দুল হাকিম ফরিদুন্নেসা মাইজভান্ডারী ফোরকানীয়া মাদ্রাসাটি প্রতিষ্ঠা করেন।
এখানে প্রতিদিন ফজর নামাজ শেষে আরবী শিক্ষা গ্রহণ করতে আসতো অনেকেই।
বুধবার স্থানীয়রা ফজর নামাজ শেষে প্রতিদিনের মত কোরআন পাঠ করতে মক্তবে প্রবেশ করে দেখে ১৬টি পবিত্র কোরআন শরীফ অবমাননা করে ফ্লোরে ফেলে রাখা হয়েছে (মাটিতে রেখে সেগুলোর উপর মল ত্যাগ করে রেখেছে কে বা কারা)। ঘটনাটি এলাকায় জানাজানি হলে সবার মাঝে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে।
খবর পেয়ে দাউদকান্দি থানা থেকে এসআই নজরুল ইসলামের নেতৃত্বে পুলিশের একটি দল মক্তবে এসে পবিত্র কোরআন শরীফগুলো উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যায়।
এদিকে বিষয়টি শুনে কুমিল্লা জেলা পুলিশ সুপার মোঃ শাহ আবিদ হোসেনসহ জেলা পুলিশের উর্ধ্বতন কর্মকর্তা, বিভিন্ন গোয়েন্দা ইউনিটের দায়িত্বশীল কর্মকর্তাসহ স্থানীয় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে উত্তেজিত এলাকাবাসীকে শান্ত থাকার আহবান জানান। এসময় স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান মাসুদ আলম উপস্থিত ছিলেন।
Labels:
News Update
Subscribe to:
Posts (Atom)